৩ জানুয়ারি ( বুধবার) সন্ধ্যায় আনোয়ারা উপজেলার সরেঙ্গা ঘাট থেকে ১৩জন মাঝিমাল্লা নিয়ে মাছ ধরার জন্য রওনা দেয় ‘মা জননী’ নামের ট্রলারটি। ৫ দিনেও ফিরে না আসায় ট্রলারটি খুঁজতে পাঠানো হয়েছে আরেকটি ট্রলার, কিন্তু খুঁজে পাওয়া যায়নি।
নিখোঁজ ট্রলারটির মালিক নেজামুদ্দিন জানান, ট্রলার রওনা দেওয়ার সময় সাধারণত ট্রলারে ১৫ দিনের খাবার দেওয়া হয়। বুধবার রাতে রওনা দেওয়ার পর শুক্রবার তারা আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে। তখন তারা আমাদের জানিয়েছিল ট্রলারের ইঞ্জিনের সমস্যা হয়েছে, ট্রলার চলছে না,তারা এখন পানিতে ভাসছে।
তখন তারা সেন্টমার্টিনের বাহিরে টেকনাফের কাছাকাছি ৩০ ভিউ পানিতে নেটওয়ার্কের মধ্যে অবস্থান করছিল বলে জানায়। এরপর দ্রুত তাদের উদ্দেশ্যে আমরা আরেকটা ট্রলার পাঠাই। ট্রলারটি তিনদিন ধরে খোঁজাখুঁজি করেও তাদের খোঁজ পায়নি। বিষয়টি আমরা নৌপুলিশকে জানিয়েছি।
নৌ-পুলিশের কর্মকর্তা মো. ফারুক বলেন, ‘বিষয়টি আমরা জেনেছি। তবে আমরা গত কয়েকদিন ধরে নির্বাচনী দায়িত্বে আছি। এরই মধ্যে আমরা একাধিক স্থানে বিষয়টি জানিয়েছি।
ট্রলারটিতে কালু মাঝি ছাড়াও জালাল, দেলোয়ার, রায়হানসহ মোট ১৩ জন লোক ছিল।