শুক্রবার, ২১ মার্চ ২০২৫

আ. লীগ নেতা পাহাড়ের মাটি বিক্রি করেছেন, বিএনপি নেতা কাটছেন

রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলার ওয়াগ্‌গা ইউনিয়নের বটতলী এলাকা। বরইছড়ি-ঘাগড়া আঞ্চলিক (রাঙামাটি-বান্দরবান) সড়কের পশ্চিম পাশ ঘেঁষে রয়েছে কাপ্তাই উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ধনা তঞ্চঙ্গ্যা ও তার ভাই সমীরণ তঞ্চঙ্গ্যার মালিকানাধীন পাহাড়। এটি দৈনিক আজাদীর খবর।

পত্রিকাটির খবরে বলা হয়…

রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলার ওয়াগ্‌গা ইউনিয়নের বটতলী এলাকা। বরইছড়ি-ঘাগড়া আঞ্চলিক (রাঙামাটি-বান্দরবান) সড়কের পশ্চিম পাশ ঘেঁষে রয়েছে কাপ্তাই উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ধনা তঞ্চঙ্গ্যা ও তার ভাই সমীরণ তঞ্চঙ্গ্যার মালিকানাধীন পাহাড়। গত কয়েক মাস ধরে সড়কের পাশ থেকে চলছে পাহাড় কাটা। পাহাড়জুড়ে স্কেভেটর দিয়ে মাটি কাটার চিহ্ন।

প্রায় ৩০০- ৪০০ মিটার পাহাড় নব্বই ডিগ্রি এঙ্গেলে কেটে সাফ করে ফেলা হয়েছে ইতোমধ্যে। সড়কের পাশ ঘেঁষেই পাহাড় কাটা চললেও স্থানীয় প্রশাসন কিংবা সংশ্লিষ্টরা কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। অভিযোগ রয়েছে, কাপ্তাই উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ধনা তঞ্চঙ্গ্যার কাছ থেকে পাহাড়ের মাটি কিনে পাহাড়টি কাটছেন কাপ্তাই উপজেলার লাগোয়া রাঙামাটির কাউখালী উপজেলা বিএনপির সহসভাপতি ও উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান অর্জুন মনি চাকমা।

গত ২-৩ মাস ধরে রাঙামাটি-বান্দরবান আঞ্চলিক পাশ ঘেঁষেই আওয়ামী লীগ- বিএনপির এই দুই নেতার মিলেমিশে পাহাড় কাটা চলছে। পাহাড় কেটে এসব মাটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কাছে বিক্রয়ের অভিযোগ উঠেছে বিএনপি নেতা অর্জুন মনি চাকমার বিরুদ্ধে।

সম্প্রতি সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, পাহাড়ে স্কেভেটর দিয়ে মাটি কাটার চিহ্ন। সড়কের পাশ থেকে ৯০ ডিগ্রি এঙ্গেলে পাহাড় কাটার কারণে পাহাড়ের মাটি ধসে পড়ার ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। প্রধান সড়কের পাশ থেকে প্রায় ৩০০- ৪০০ মিটার সড়কের মতো করে পাহাড় কেটে ফেলা হয়েছে। স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বটতলী এলাকার স্থানীয় বাসিন্দা ও আওয়ামী লীগ নেতা ধনা তঞ্চঙ্গ্যা ও তার ভাই স্কুল শিক্ষক সমীরণ তঞ্চঙ্গ্যার মালিকানাধীন পাহাড়ের মাটি কেটে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কাছে বিক্রয় করছেন কাউখালীর বিএনপি নেতা অর্জুন মনি চাকমা। এমনকি পাহাড় কাটার কাজটি করা হচ্ছিল সন্ধ্যা থেকে রাত পর্যন্ত।

পাহাড় কাটা চক্রে বিএনপির নেতা অর্জুন মনি চাকমার সঙ্গে অনেকে জড়িত থাকতে পারেন বলে ধারণা স্থানীয়দের। পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫ এর ৬ (খ) অনুযায়ী, পরিবেশ সুরক্ষায় পাহাড় কাটায় স্পষ্ট নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। এই আইনে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক সরকারি বা আধা সরকারি বা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের মালিকানাধীন বা দখলাধীন বা ব্যক্তি মালিকানাধীন পাহাড় ও টিলা কাটা যাবে না বলে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। যদিও জাতীয় স্বার্থে পাহাড় বা টিলার কাটার প্রয়োজনীয়তা হলে সেক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের অনুমতি নিয়ে কাটা যেতে পারে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বটতলী এলাকার স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, পাহাড় কাটার ফলে মাটি ধসে সড়কে পড়ে হতাহতের ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। পাহাড় কাটার জন্য পাহাড়ের উপর লাগানো বৃক্ষগুলো আগেই কেটে ফেলা হয়। কাপ্তাই উপজেলা সদর থেকে কয়েক কিলোমিটার দূরত্বে সড়কের পাশে এমন ধ্বংসযজ্ঞ চললেও কোনো পদক্ষেপ নেয়নি স্থানীয় প্রশাসন।

গত বছরের নভেম্বর থেকে প্রায় প্রতি রাতে কাটা হচ্ছিল পাহাড়। পাহাড়ের মালিক ও উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ধনা তঞ্চঙ্গ্যা বলেন, এটা পাহাড় কেটে রাস্তা করা হয়েছে, পাহাড়ের ওই পাড়ে একটি পাড়া রয়েছে। ওই পাড়ার মানুষজন আমাকে অনুরোধ করেছেন, যদি পাহাড় কেটে রাস্তার মতো করা হয় তাহলে তাদের জন্য চলাচলের সুবিধা হয়। পরে আমি বলেছি সুবিধা হলে মাটি কেটে নিতে। মূলত এনডিই নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনে মাটি ব্যবসায়ীরা পাহাড় কেটে মাটি দিচ্ছে। পাহাড় কেটে মাটি কাটার অনুমতি প্রসঙ্গে আমি কিছুই জানি না, সেগুলো যারা কেটেছে তারা জানবে। প্রশাসনিক ও অনুমতি সংক্রান্ত বিষয়গুলো যারা মাটি কাটছে (অর্জুন মনি চাকমা) তারাই দেখবে।

পাহাড় কাটার অভিযোগ প্রসঙ্গে জানতে অভিযুক্ত বিএনপি নেতা ও সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান অর্জুন মনি চাকমার মোবাইলে কল দিয়েও তাকে পাওয়া যায়নি। এদিকে ওয়াগ্‌গা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান চিরঞ্জিত তঞ্চঙ্গ্যা বলেন, ঘাগড়া থেকে লোকজন এসে পাহাড় কাটছে বলে খবর পেয়েছি। মনি চাকমা নামে একজনের নাম শুনেছি। এ ব্যাপারে আমাকে জানিয়েছিল স্থানীয় লোকজন। পরে বিষয়টি নিয়ে আর খোঁজখবর নেওয়া হয়নি। পাহাড় কাটা প্রসঙ্গে কাপ্তাই উপজেলা নির্বাহী অফিসার জিসান বিন মাজেদ বলেন, বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখব।

পরিবেশ অধিদপ্তর রাঙামাটি জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক (এডি) মো. মুমিনুল ইসলাম বলেন, পাহাড় কাটার বিষয়ে খোঁজখবর নিচ্ছি। এ বিষয়ে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।


উদ্বোধনের অপেক্ষায় এনসিটি-২ গেটের কনটেইনার স্ক্যানার

অবশেষে চট্টগ্রাম বন্দরের জন্য এনবিআরের কেনা চার কনটেইনার স্ক্যানারের মধ্যে একটি আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে। চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনালের ২ নম্বর গেটে স্থাপন করা এফএস ৬০০০ মডেলের স্ক্যানারটি আমদানি কনটেইনার স্ক্যান করার জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে। এটি দৈনিক পূর্বকোণের খবর।

পত্রিকাটির খবরে বলা হয়…

অবশেষে চট্টগ্রাম বন্দরের জন্য এনবিআরের কেনা চার কনটেইনার স্ক্যানারের মধ্যে একটি আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে। চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনালের ২ নম্বর গেটে স্থাপন করা এফএস ৬০০০ মডেলের স্ক্যানারটি আমদানি কনটেইনার স্ক্যান করার জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে।

গত রোববার জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্য, চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউজের কমিশনার, অতিরিক্ত কমিশনার এবং ৫ আর এসোসিয়েটসের কর্মকর্তাবৃন্দ টির অপারেশনাল কার্যক্রম পরিদর্শন উপস্থিত থেকে কনটেইনার স্ক্যানার- করেন। এটি বর্তমানে ট্রায়াল হিসেবে চালু রয়েছে। যে কোনো সময় দিনক্ষণ ঠিক করে আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবে এনবিআর।

চট্টগ্রাম বন্দরের জন্য চীন থেকে কেনা চার কনটেইনার স্ক্যানার আমদানি করার প্রায় ১৫ মাস পর একটি ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত হয়েছে। বাকি তিনটির কাজ এখনো চলমান রয়েছে। নতুন এই কনটেইনার স্ক্যানারে পণ্য যাচাইয়ের পাশাপাশি ওজনও পরিমাপ করতে পারবে। এর আগে একই গেটে রপ্তানি পণ্য স্ক্যান করার জন্য একটি মেশিন বসানো হয়েছিল সেটিতে ওয়েট স্কেল সুবিধা ছিল না। এবারের মেশিনে ওজন মাপার বাড়তি সুবিধা পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছেন চট্টগ্রাম কাস্টমসের কর্মকর্তারা।

উল্লেখ্য, চট্টগ্রাম বন্দরের জন্য ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে চীন থেকে চারটি নতুন কনটেইনার স্ক্যানার আমদানি করে চট্টগ্রাম বন্দরে আনে এনবিআর। সেই থেকেই কনটেইনারের বাক্সে বন্দি ছিল স্ক্যানার মেশিনগুলো। বছর পার হলেও একটি মেশিন চালু করা যায়নি। অবশেষে প্রায় ১৫ মাস পর একটি মেশিন চালুর জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে।

এর আগে গত বছরের দুই অক্টোবর চট্টগ্রাম সফরে এসে এনবিআর চেয়ারম্যান কাস্টমস হাউজের সম্মেলন কক্ষে বৈঠক করেছিলেন বন্দর ব্যবহারকারীদের সঙ্গে। সেই বৈঠকে সিএন্ডএফ এজেন্টসদের পক্ষ থেকে দ্রুত ওই চার কনটেইনার স্ক্যানার চালুর বিষয়ে প্রশ্ন তুলেন। তখন তাৎক্ষণিক এনবিআর চেয়ারম্যান দ্রুত স্ক্যানারগুলো স্থাপন ও চালুর বিষয়ে নির্দেশনা দেন।

সর্বশেষ গত ১৫ নভেম্বরের মধ্যে নিউমুরিং এনসিটি-২ গেটে একটি স্ক্যানার চালুর পরিকল্পনা করা হয়েছিল। সেটি জানুয়ারিতে এসে শেষ করা গেল। এরপর পর্যায়ক্রমে এনসিটি ৪, ৫ এবং সিসিটি (চিটাগাং কনটেইনার টার্মিনাল) ২ নম্বর গেটে বাকি তিনটি বসানোর কথা রয়েছে।

চোরাচালান রোধ, নিরাপত্তা ঝুঁকি ও আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে মিথ্যা ঘোষণায় পণ্য পরিবহন রোধে চট্টগ্রাম বন্দরে চারটিসহ অত্যাধুনিক ছয়টি ফিক্সড কনটেইনার স্ক্যানার বসানোর কাজ ২০২১ সালে শুরু করে এনবিআর।

স্ক্যানারগুলো ক্রয়ের ব্যাপারে চীনা প্রতিষ্ঠান নাকটেক কোম্পানি লিমিটেডের সঙ্গে ২০২৩ সালের ৪ জানুয়ারি এনবিআরের প্রধান কার্যালয়ে এক চুক্তি স্বাক্ষর হয়। ছয়টি স্ক্যানার বসানোর জন্য এই প্রকল্পে ব্যয় নির্ধারণ হয় ১৪৭ কোটি ৯৬ লাখ ৮০ হাজার টাকা। চীনা প্রতিষ্ঠানটি স্ক্যানারগুলো স্থাপনের পর আগামী পাঁচ বছর সেগুলো রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বও পালন করবে।


মাদ্রাসার অধ্যক্ষসহ অভিযুক্ত দুই আসামির যাবজ্জীবন

নগরীর পৃথক দুই যৌন নিপীড়নের মামলায় এক মাদরাসার অধ্যক্ষসহ দু’জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে উভয়কে এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে এক বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে। এটি দৈনিক সুপ্রভাতের খবর।

পত্রিকাটির খবরে বলা হয়…

নগরীর পৃথক দুই যৌন নিপীড়নের মামলায় এক মাদরাসার অধ্যক্ষসহ দু’জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে উভয়কে এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে এক বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে।

গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে চট্টগ্রাম নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল- ৭ এর বিচারক ফেরদৌস আরা পৃথক রায়ে এ আদেশ দেন। দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন কিশোরগঞ্জ জেলার অষ্টগ্রাম থানার দেওঘর এলাকার বাসিন্দা মাকসুদুর রহমান (২৮) ও নোয়াখালীর চরজব্বর থানার পূর্ব চরভাটা এলাকার জোবায়ের হোসেন (29)।

দণ্ডিত আসামি মাদসুদুর নগরীর উত্তর পতেঙ্গা এলাকার জামিয়াতুল মদিনা মাদরাসার অধ্যক্ষ ছিলেন। পৃথক দুই রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেন ট্রাইব্যুনালের সরকারি কৌসুলি (পিপি) শফিউল মোরশেদ চৌধুরী।

তিনি জানান, যৌন নিপীড়নের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আদালত পৃথক রায়ে আসামি মাকসুদ ও জোবায়েরকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন। একই সঙ্গে আদালত দুই আসামির প্রত্যেককে এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে এক বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেন। আদালত সূত্রে জানা যায়, রায়ের দিন আসামি অধ্যক্ষ মাকসুদ আদালতে অনুপস্থিত ছিলেন। তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। আরেক আসামি জোবায়ের আদালতে উপস্থিত থাকলে তাকে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ১৯ অক্টোবর সন্ধ্যায় নগরীর উত্তর পতেঙ্গা এলাকায় পাঁচ বছর বয়সী ভিকটিম শিশু তার বড় ভাইয়ের সঙ্গে বাড়ির সামনে মোবাইলে গেম খেলছিলেন। ওসময় আসামি অধ্যক্ষ মাকসুদ ওই শিশুকে তার বড় ভাইয়ের সামনে থেকে ডেকে মাদরাসায় নিয়ে যান। এরপর মাদরাসায় তার নিজ রুমে নিয়ে ওই শিশুকে যৌন নিপীড়ন করেন। এ ঘটনায় ভিকটিম শিশুর বাবা আসামি মাকসুদের বিরুদ্ধে পতেঙ্গা থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন। দীর্ঘ তদন্ত শেষে ২০২১ সালের ২৭ জুন আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন পুলিশ। ২০২২ সালের ২ মার্চ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। এ ঘটনায় ছয়জন সাক্ষীর জবানবন্দির পর নির্দোষ প্রমাণিত হওয়ায় মাদরাসার অভিযুক্ত আরেক শিক্ষককে মামলা থেকে খালাস দিলেন আদালত।

অন্যদিকে, ২০১৯ সালের ৬ জুলাই নগরীর পাঁচলাইশ থানার পূর্ব নাসিরাবাদ এলাকায় ১৩ বছর বয়সী এক শিশুকে যৌন নিপীড়ন করেন আসামি জুবায়ের। ভিকটিম ও অভিযুক্ত আসামি জোবায়ের ওই এলাকার একটি দোকানে কর্মচারী হিসেবে কাজ করতেন।

এ ঘটনায় ভিকটিম শিশুর মা পাঁচলাইশ থানায় জুবায়েরের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন। এ মামলায় তদন্ত শেষে ২০২১ সালের ১৭ জানুয়ারি আসামি জুবায়েরের বিরুদ্ধে অভিযোগ জমা দেন পুলিশ।

চাটগাঁর চোখ ডেস্ক

সর্বশেষ

এই বিভাগের আরও খবর