রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫

আজ থেকে ডিম বিক্রি হবে সরকার নির্ধারিত দামে

আজ বুধবার থেকে সরকার নির্ধারিত দামে ডিম বিক্রি করতে হবে বলে জানিয়েছেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) আলীম আখতার খান। এটি দৈনিক পূর্বকোণের খবর।

পত্রিকাটির খবরে বলা হয়

আজ বুধবার থেকে সরকার নির্ধারিত দামে ডিম বিক্রি করতে হবে বলে জানিয়েছেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) আলীম আখতার খান। মধ্যস্বত্বভোগীদের দৌরাত্ম্যে ডিমের দাম বেড়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ডিমের বাজারে কোনো মধ্যস্বত্বভোগী থাকবে না। এখন থেকে সরকার নির্ধারিত দামে ডিম বিক্রি করতে হবে। এর আগে উৎপাদক, পাইকারি ও খুচরা পর্যায়ে মুরগির ডিমের দাম নির্ধারণ করে দেয় সরকার। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে ডিম উৎপাদক এবং সরবরাহকারীদের সঙ্গে বৈঠক শেষে ভোক্তা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বলেন, বুধবার থেকে উৎপাদক পর্যায়ে প্রতিটি ডিমের দাম ১০ টাকা ৯১ পয়সা, পাইকারিতে ১১ টাকা ১ পয়সা। এছাড়া খুচরায় ১১ টাকা ৮৭ পয়সায় প্রতিটি ডিম বিক্রির সিদ্ধান্ত হয়েছে। সে হিসাবে ভোক্তা পর্যায়ে প্রতি ডজন ডিম কিনতে খরচ হবে ১৪২ টাকা ৪৪ পয়সা।

এ বৈঠকের আগে গত দুইদিন ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযানের ভয়ে ডিম বিক্রি বন্ধ রেখেছেন তেজগাঁও ডিম ব্যবসায়ী সমিতির ব্যবসায়ীরা। এর ফলে ঢাকার বাজারে ডিমের সংকট তৈরি হওয়ার শঙ্কা তৈরি হয়েছে।

গতকাল সোমবার আড়তে বেশিরভাগ ব্যবসায়ী ডিম বিক্রি করেননি। এতে ডজন প্রতি ডিমের দাম ১০ থেকে ১৫ টাকা করে বেড়ে গেছে।

ব্যবসায়ীদের দাবি, সরকার নির্ধারিত দামে ডিম বিক্রি করতে হলে তার চেয়ে কম দামে ডিম কিনতে হবে। কিন্তু সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দামে ডিম কিনতে হচ্ছে আড়তদারদের। যে কারণে বিক্রিও করতে হয় বেশি দামে। এ পরিস্থিতিতে ভোক্তা অধিদপ্তর বাজার মনিটরিংয়ে এসে ব্যবসায়ীদের বাড়তি দাম নেওয়ার জন্য জরিমানা করছে।

ডিম ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আমানত উল্লাহ বলেন, ভোক্তা অধিদপ্তরের সঙ্গে বৈঠকে বিষয়টি সুরাহা হয়েছে। আমরা আবার ডিম বিক্রি শুরু করবো।


দুই কারণে কমেছে পাসের হার

চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের অধীনে অনুষ্ঠিত এবারের উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষায় পাসের হার ৭০ দশমিক ৩২ শতাংশ; যা গত বছর ছিল ৭৪ দশমিক ৪৫ শতাংশ। গত বছরের চেয়ে এবার পাসের হার কমেছে ৪ দশমিক ১৩ শতাংশ । এছাড়া চট্টগ্রাম বোর্ডের এবারের ফলাফল গত চার বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। এটি দৈনিক আজাদীর খবর।

পত্রিকাটির খবরে বলা হয়

চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের অধীনে অনুষ্ঠিত এবারের উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষায় পাসের হার ৭০ দশমিক ৩২ শতাংশ; যা গত বছর ছিল ৭৪ দশমিক ৪৫ শতাংশ। গত বছরের চেয়ে এবার পাসের হার কমেছে ৪ দশমিক ১৩ শতাংশ । এছাড়া চট্টগ্রাম বোর্ডের এবারের ফলাফল গত চার বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। এজন্য ইংরেজি বিষয়ে ফলাফল বিপর্যয়কে দায়ী করেছে শিক্ষা বোর্ড। গত বছর পাসের হার ছিল ৭৪ দশমিক ৪৫ শতাংশ, ২০২২ সালে পাসের হার ছিল ৮০ দশমিক ৫০ শতাংশ, ২০২১ সালে পাসের হার ছিল ৮৯ দশমিক ৩৯ শতাংশ। তবে এবার চট্টগ্রাম বোর্ডে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীর সংখ্যা বেড়েছে। এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে ১০ হাজার ২৬৯ জন শিক্ষার্থী; যা গত বছরের চেয়ে ৩ হাজার ৯৩০ জন বেশি।

গতকাল মঙ্গলবার বেলা ১১টায় শিক্ষা বোর্ডের সম্মেলন কক্ষে ফল ঘোষণা করেন পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর এ এম এম মুজিবুর রহমান। এবার ফলাফল প্রকাশে কোনো আনুষ্ঠানিকতা ছিল না। বোর্ডের চেয়ারম্যানরা একযোগে ফলাফল প্রকাশ করেন। এছাড়া ওয়েবসাইটে ফলাফল প্রকাশ করা হয়। এ বছর চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডে ২২ জন শিক্ষার্থীর ফলাফল স্থগিত করা হয়েছে । এছাড়া বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১৮ জন।

ফলাফল ঘোষণার সময় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর রেজাউল করিম। স্থগিত ফলাফলের ব্যাপারে তিনি বলেন, নানা কারণে আসলে পরীক্ষার ফলাফল স্থগিত করা হয়। স্থগিত শিক্ষার্থীরা আমাদের সাথে যোগাযোগ করলে খতিয়ে দেখে ফলাফল প্রকাশ করা হবে। চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ড সূত্র জানায়, এবার চট্টগ্রাম বোর্ডের অধীনে চট্টগ্রাম, কাজার ও তিন পার্বত্য জেলার ২৮২টি কলেজ থেকে ১ লাখ ৬ হাজার ২৯৮ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিতে নিবন্ধন করে। তাদের মধ্যে ১ লাখ ৫ হাজার ৪১৬ জন পরীক্ষায় অংশ নেয়। এই শিক্ষার্থীদের ৭০ দশমিক ৩২ শতাংশ পাস করেছে। এবার মোট ১০ হাজার ২৬৯ জন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছে; যা গত বছরের চেয়ে ৩ হাজার ৯৩০ জন বেশি। গত বছর জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৬ হাজার ৩৩৯ ।

এবার সারা দেশে ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ড মিলিয়ে পাসের হার ৭৭ দশমিক ৭৮। আর এইচএসসির ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৭৫ দশমিক ৫৬। গতকাল বেলা ১১টায় নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও অনলাইনে একযোগে এ বছরের ফল প্রকাশ করা হয়। সব বোর্ডে মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জন।

এবার এইচএসসি ও সমমানের সাত বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। বাকি বিষয়ের পরীক্ষাগুলো বাতিল করা হয়। বাতিল পরীক্ষাগুলোর নম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে (বিষয় ম্যাপিং করে)। এ বছর সব বিষয়ের পরীক্ষা না হওয়া এবং মানবিক বিভাগের শিক্ষার্থীদের ইংরেজিতে খারাপ ফলাফলে চট্টগ্রাম বোর্ডে পাসের হার কমেছে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।

দুই কারণে পাসের হার কমেছে বলে মন্তব্য করেন পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক এ এম এম মুজিবুর রহমান। তিনি আজাদীকে বলেন, সব বিষয়ে পরীক্ষা নেওয়া গেলে ভালো হতো। কিন্তু পরিস্থিতির কারণে সেটি সম্ভব হয়নি। বিষয় ম্যাপিং করার কারণে জিপিএ-৫ বাড়লেও পাসের হারে প্রভাব পড়েছে। এর মধ্যে ইংরেজি বিষয়ের পরীক্ষায় অকৃতকার্যের সংখ্যা বেশি। বিশেষ করে মানবিক শাখার শিক্ষার্থী ও প্রান্তিক প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা ইংরেজিতে দুর্বল থাকায় বেশি অকৃতকার্য হয়েছে। যার কারণে মানবিকে পাসের হার কমে গেছে। গতানুগতিক কারণের বাইরে এ দুই কারণে এবার পাসের হার কমেছে।

ফলাফল বিশ্লেষণে দেখা গেছে, বিভাগভিত্তিক ফলাফলে এগিয়ে আছে বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা এবার বিজ্ঞান বিভাগে পাসের হার ৯১ দশমিক ৩৩ শতাংশ, মানবিক বিভাগে পাসের হার ৫৭ দশমিক ১১ শতাংশ এবং ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে ৭৩ দশমিক ৫২ শতাংশ। এছাড়া চট্টগ্রাম মহানগরের পাসের হার ৮৪ দশমিক ২২ শতাংশ। নগর বাদে চট্টগ্রাম জেলায় পাসের হার ৬৩ দশমিক ৬২ শতাংশ। নগরসহ চট্টগ্রাম জেলায় পাসের হার ৭৪ দশমিক ৬ শতাংশ।

বরাবরের মতো এবারও ফলাফলে পিছিয়ে আছে তিন পার্বত্য জেলা। প্রতিবার পার্বত্য জেলার কলেজগুলো পিছিয়ে থাকার প্রভাব পড়ে ফলাফলেও। সে ধারায় এবারও মহানগরের চেয়ে পিছিয়ে পার্বত্য অঞ্চল। যদিও এর মধ্যে কিছুটা এগিয়ে রাঙামাটি আর সবচেয়ে পিছিয়ে আছে খাগড়াছড়ি। তবে জেলাভিত্তিক পাসের হারের দিক দিয়ে সবচেয়ে এগিয়ে আছে কাজার জেলা আর খাগড়াছড়িতে সবচেয়ে কম। কাজারে পাসের হার ৬৩ দশমিক ১৯ শতাংশ। রাঙামাটি জেলায় ৬০ দশমিক ৩২ শতাংশ, খাগড়াছড়িতে ৫৯ দশমিক ৬৩ শতাংশ এবং বান্দরবানে ৫৯ দশমিক ৯০ শতাংশ।

এবার জিপিএ-৫ বাড়ার ব্যাপারে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক এ এম এম মুজিবুর রহমান বলেন, সাবজেক্ট ম্যাপিংয়ের কারণে বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা যারা আগেও ভালো করেছে তারা একটু সুবিধা পেয়ে গেছে। আর মানবিক বিভাগে কোনো কারণে আগে ভালো করেনি, যে কারণে এবারও সাবজেক্ট ম্যাপিংয়ে পিছিয়ে গেছে। এর সঙ্গে ইংরেজিতে খারাপ ফলাফলে তারা পিছিয়ে গেছে। জিপিএ-৫ বেড়ে যাওয়ার পেছনে অন্যতম প্রভাব হিসেবে বিষয় ম্যাপিং কাজ করেছে বলে মনে করেন তিনি। জানা যায়, চলতি বছরের এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হয় ৩০ জুন। সাতটি বিষয়ের পরীক্ষার পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ে। এতে পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। এরপর প্রথমে ১১ আগস্ট, পরে ১১ সেপ্টেম্বর থেকে স্থগিত পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। কিন্তু পরীক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে স্থগিত পরীক্ষাগুলো বাতিল করতে বাধ্য হয় মন্ত্রণালয়। পরবর্তী সময়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, যেসব বিষয়ের পরীক্ষা হয়েছে সেগুলোর উত্তরপত্র মূল্যায়ন করে ফলাফল প্রকাশ করা হবে। আর যেসব বিষয়ের পরীক্ষা বাতিল হয়েছে সেগুলোর ফলাফল প্রকাশ করা হবে এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে বিষয় ম্যাপিং করে।


জনপ্রিয়তা পাচ্ছে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল পদ্ধতি

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের উদ্যোগে চালু করা অনলাইন (ই-ট্যাক্স) রিটার্ন কার্যক্রম জনপ্রিয়তা বাড়ছে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে শুরু হওয়ার পর এ পর্যন্ত প্রায় সাড়ে পাঁচ লাখ করদাতা এ পদ্ধতিতে রিটার্ন জমা দিয়েছেন। এরপর গত ৯ সেপ্টেম্বর থেকে আরো সহজীকরণ করে এ পদ্ধতি চালু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড করা হয়েছে। এটি দৈনিক সুপ্রভাতের খবর।

পত্রিকাটির খবরে বলা হয়

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের উদ্যোগে চালু করা অনলাইন (ই-ট্যাক্স) রিটার্ন কার্যক্রম জনপ্রিয়তা বাড়ছে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে শুরু হওয়ার পর এ পর্যন্ত প্রায় সাড়ে পাঁচ লাখ করদাতা এ পদ্ধতিতে রিটার্ন জমা দিয়েছেন। এরপর গত ৯ সেপ্টেম্বর থেকে আরো সহজীকরণ করে এ পদ্ধতি চালু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড করা হয়েছে।

চট্টগ্রামে গতকাল দুপুরে আগ্রাবাদ সরকারি কার্যভবন-১ এর নিচতলায় ই-ট্যাক্স রিটার্ন দাখিল ও কর তথ্য কেন্দ্রের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আয়কর কর্মকর্তারা এ তথ্য জানান। আয়কর বিভাগ চট্টগ্রামের ‘সাম্পান’ মিলনায়তনে এ উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনলাইন রিটার্ন দাখিল ও কর তথ্য কেন্দ্রের উদ্বোধন করেন চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার মো. তোফায়েল ইসলাম।

কর অঞ্চল-২, চট্টগ্রামের কর কমিশনার মো. আবদুস সোবহান সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে কর আপীল অঞ্চল, চট্টগ্রামের কমিশনার শামিনা ইসলাম, কর অঞ্চল-৩, চট্টগ্রামের কমিশনার মো. মঞ্জুর আলম, কর অঞ্চল-৪, চট্টগ্রামের কমিশনার আয়শা সিদ্দিকা শেলী, দুর্নীতি দমন কমিশন চট্টগ্রাম বিভাগীয় পরিচালক মো. আবুল হোসেন এবং চট্টগ্রাম কর আইনজীবী সমিতির সভাপতি আবু তাহের বক্তব্য রাখেন করেন। এছাড়া অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন কর অঞ্চল-১ চট্টগ্রামের অতিরিক্ত কর কমিশনার মো. আশরাফুল ইসলাম। অনলাইন রিটার্ন দাখিলের উপর ডিসপ্লে উপস্থাপন করেন কর অঞ্চল-৩ চট্টগ্রামের উপ কমিশনার মো. জুনায়েদ হোসেন।

অনুষ্ঠানে জানানো হয়, করদাতারা যাতে ঝামেলা ও ভোগান্তি ছাড়া ঘরে বসে অনলাইনে নিজেদের রিটার্ন দাখিল করার সুযোগ দিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড দেশব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। এরই ধারাবাহিকতায় চট্টগ্রাম আয়কর বিভাগ এ সেবা কেন্দ্র চালু করেছে। ফলে করদাতাগণ ঝামেলা মুক্তভাবে নিজের রিটার্ন নিজেই স্বল্প সময়ে দাখিল করতে পারবেন। এজন্য করদাতাগণকে আয়কর অফিসে স্বশরীরে যেতে হবে না। এমনকি প্রদেয় আয়কর বিকাশ, নগদ এবং এ- চালানের মাধ্যমে পরিশোধ করতে পারবেন। ফলে তারা সময় ও অর্থের সাশ্রয় করতে পারবেন।

করদাতাগণ দিবারাত্রি ২৪ ঘণ্টা এ সেবা পাবেন। এজন্য হটলাইন সার্ভিসও চালু করা হয়েছে। বঃধীহনৎ.মড়া.নফ -তে লগ ইন করে সেবা গ্রহণ করতে পারবেন। এক্ষেত্রে কোনো সহায়তা প্রয়োজন হলে হটলাইনে যোগাযোগ করে পরামর্শ গ্রহণ করা যাবে। এছাড়া সেবা কেন্দ্রে উপস্থিত হয়ে সেবা গ্রহণ করতে পারবেন। সম্প্রতি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান চট্টগ্রাম সফরকালে এ বিষয়ে নির্দেশনা প্রদান করেন। এরই আলোকে কর বিভাগ চট্টগ্রাম আলোচ্য কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।

অনুষ্ঠানে কর আইনজীবী সমিতি ও ব্যবসায়ী প্রতিনিধিসহ বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

চাটগাঁর চোখ ডেস্ক

সর্বশেষ

এই বিভাগের আরও খবর