নগরীতে বেড়েছে ডেঙ্গুসহ মশাবাহিত রোগ। চলতি বছর ডেঙ্গুতে ৯ জন মারা গেছেন। এ সময়ে আক্রান্ত হয়েছেন ৭৩০ জন । এটি দৈনিক সুপ্রভাতের খবর।
পত্রিকাটির খবরে বলা হয়…
মশার যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ বন্দর নগরী চট্টগ্রামের বাসিন্দারা। মশার উপদ্রব বাড়লেও বাড়েনি চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের ওষুধ ছিটানোর কার্যক্রম। এ নিয়ে সিটি করপোরেশন উদাসীন, বলছেন স্থানীয়রা। ইতোমধ্যে নগরীতে বেড়েছে ডেঙ্গুসহ মশাবাহিত রোগ। চলতি বছর ডেঙ্গুতে ৯ জন মারা গেছেন। এ সময়ে আক্রান্ত হয়েছেন ৭৩০ জন । খবর বাংলাট্রিবিউনের।
চিকিৎসকরা বলছেন, ডেঙ্গু মশাবাহিত রোগ। এই রোগ থেকে রক্ষা পেতে হলে মশার কামড় থেকে বাঁচতে হবে। সিটি করপোরেশনকে বাড়াতে হবে মশা নিধন কার্যক্রম।
চট্টগ্রাম সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্র জানিয়েছে, চট্টগ্রামে চলতি বছর ৭৩০ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসার জন্য বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে চলতি মাসের (১১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত) ১১ দিনে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৩২, আগস্টে ২০২, জুলাইয়ে ১৯৮, জুনে ৪১, মে-তে ১৭, এপ্রিলে ১৮, মার্চে ২৮, ফেব্রুয়ারিতে ২৫ এবং জানুয়ারিতে ৬৯ জন। ২০২৩ সালে চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে ১৪ হাজার ৮৭ জন আক্রান্ত হওয়ার পাশাপাশি ১০৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। ২০২২ সালে পাঁচ হাজার ৪৪৫ জন আক্রান্ত হওয়ার পাশাপাশি ৪১ জন মারা গেছেন । ২০২১ সালে ২৭১ জন আক্রান্ত হওয়ার পাশাপাশি মারা গেছেন পাঁচ জন ।
চট্টগ্রাম সিভিল সার্জন কার্যালয়ের স্বাস্থ্য তত্ত্বাবধায়ক সুজন বড়ুয়া বলেন, ‘চট্টগ্রামে চলতি বছর চিকিৎসাধীন অবস্থায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ৯ জন মারা গেছেন । এর মধ্যে পুরুষ দুজন, নারী ছয় জন ও শিশু একজন । আক্রান্তদের মধ্যে পুরুষ ২৯২, নারী ১৮৭ ও শিশু ১৫১ জন। এর মধ্যে মহানগরে আক্রান্ত ৪০৬ জন এবং জেলার ১৫টি উপজেলায় ৩২৪ জন । জেলায় সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত লোহাগাড়ায়। এই উপজেলায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৩৩ জন। এরপরের অবস্থানে আছে সাতাকনিয়ায় ৪৪, সীতাকুণ্ডে ২৩, বোয়ালখালীতে ২০, হাটহাজারীতে ১৪, বাঁশখালী, পটিয়া ও রাঙ্গুনিয়ায় ১৩ জন করে, মিরসরাইয়ে ১০ জনসহ অন্যান্য উপজেলায় আক্রান্তরা রয়েছেন।’
অবশ্য ডেঙ্গু পরিস্থিতিতে এখনও গত বছরের মতো প্রকট হয়নি। তবে বিপদ দূর হয়নি, কেননা এডিস মশার প্রজননের মূল মৌসুম শুরু হয় জুলাই মাসে । চলবে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত । গত বছরের বিপর্যয় মাথায় রেখে এখনই মশা নিধন কার্যক্রমে জোর দেওয়া উচিত বলে চিকিৎসকরা মত দিলেও সিটি করপোরেশনের এ ব্যাপারে কোনও উদ্যোগ চোখে পড়েনি।
গত বছরের অভিজ্ঞতা থেকে ডেঙ্গু নিয়ে নগরবাসীর মনে আশঙ্কা থাকলেও ইতোমধ্যে মশা বেড়ে গেছে। তবে নগরীতে মশার ওষুধ ছিটানোর কার্যক্রম চোখে পড়ছে না কারও। ওষুধ ছিটানোর পর্যাপ্ত জনবল এবং ওষুধ মজুত থাকলেও তা প্রয়োগ করা হচ্ছে না বলে দাবি নগরবাসীর।
নগরীর পাঁচলাইশ থানার হামজারবাগ সংগীত আবাসিক এলাকার বাসিন্দা ইউসুফ তালুকদার বলেন, ‘আমার এলাকায় মশার ওষুধ ছিটানো হচ্ছে না। গত এক বছরে আমার এলাকায় কেউ ওষুধ ছিটাতে এসেছে, এ রকম চোখে পড়েনি। হয়তো সিটি করপোরেশনের খাতা-কলমে ওষুধ ছিটানোর কার্যক্রম চলমান আছে। তবে বাস্তবে তা চোখে পড়ছে না কারও। ওষুধ ছিটানোর কার্যক্রম বন্ধ থাকায় মশার উপদ্রব বেড়েছে। বিকাল নামতেই কয়েল ছাড়া বাসায় বসা যায় না। মশা কমছে না, দিন দিন বাড়ছে।
একই কথা বলেছেন বহাদ্দারহাট এলাকার বাসিন্দা জিয়াউল হক । তিনি বলেন, ‘মশা নিধনে সিটি করপোরেশন সম্পূর্ণ ব্যর্থ এবং উদাসীন। প্রতি বছর মশা নিধনের নামে কোটি কোটি টাকা ব্যয় করছে। কোনও সুফল মিলছে না । নগরজুড়ে পর্যাপ্ত স্প্রে-ম্যান থাকলেও তারা ঠিকভাবে ওষুধ ছিটাচ্ছে না।’
চসিকের ম্যালেরিয়া ও মশক নিধন কর্মকর্তা শরফুল ইসলাম মাহি বলেন, ‘মশা নিধনে এবার আমাদের প্রস্তুতি ভালো। চসিকের গুদামে ছয় মাসের ওষুধ মজুত আছে। আমাদের জনবল এবং ওষুধের কোনও স্বল্পতা নেই। নগরীর ৪১টি ওয়ার্ডে আগে যেখানে ২৫০ জন স্প্রেম্যান ছিল বর্তমানে বাড়িয়ে ৩৫০ জনে উন্নীত করা হয়েছে। বিশেষ ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলোর জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে বিশেষ স্প্রে টিম। বর্তমানে মশাবাহিত রোগ কিছুটা বাড়ছে। আশা করছি, নভেম্বর নাগাদ আমরা মশা নিয়ন্ত্রণে আনতে পারবো।’
এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ট্রপিক্যাল এন্ড ইনফেকশাস ডিজিজেসের (বিআইটিআইডি) অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান ডা. মো. মামুনুর রশীদ বলেন, গেলো বছর দেশে সর্বোচ্চ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত রোগী দেখা গেছে। এবার গত বছরের তুলনায় কিছুটা কম আছে। তবে দিন দিন হাসপাতালগুলোতে ডেঙ্গু রোগী বাড়ছে। এবার ডেঙ্গু পরিস্থিতি কেমন হবে, তা বায়ুর আর্দ্রতাসহ পরিবেশের ওপর নির্ভর করছে।’ এডিস মশার ডিম তিন বছর পর্যন্ত জীবন্ত থাকে উল্লেখ করে এই চিকিৎসক আরও বলেন, ‘এই সময়ের মধ্যে ডিম যদি পানির সংস্পর্শ পায় তাহলে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে এটি পরিপূর্ণ মশায় পরিণত হয়। যে মশা ডিম পেড়েছিল, সেটির দেহে যদি এডিস বা ডেঙ্গুর ভাইরাস থাকে তাহলে ওই ডিম থেকে যে মশাটি হবে সেটির মধ্যে ওই ভাইরাস থাকবে । ওই মশা কাউকে কামড় দিলে সে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হবে।’ এ ব্যাপারে চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জন ডা. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘ডেঙ্গু থেকে বাঁচতে হলে মশা মারতে হবে। সিভিল সার্জন কার্যালয় থেকে আবারও সিটি করপোরেশনকে চিঠি দিয়েছি। যাতে তারা মশা নিধন কার্যক্রমে গতি বাড়ায়। মশা নিধন হলেই ডেঙ্গুসহ সব ধরনের মশাবাহিত রোগ কমবে।’
বৃহস্পতিবার নতুন করে ১৬ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি হয়েছেন জানিয়ে সিভিল সার্জন আরও বলেন, জেলার প্রতিটি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ডেঙ্গু রোগীদের পর্যাপ্ত চিকিৎসার ব্যবস্থা রয়েছে। পর্যাপ্ত ওষুধও মজুত আছে। মাঠপর্যায়ে আমাদের যেসব কর্মী কাজ করেন, তাদেরকে বলা হয়েছে যাতে মানুষের মাঝে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে কাজ করে।’
আজ চট্টগ্রামে আসছেন সৈয়্যদ মুহাম্মদ সাবির শাহ ও সৈয়্যদ মুহাম্মদ কাসেম শাহ
আগামী ১২ রবিউল আউয়াল, ১৬ সেপ্টেম্বর সোমবার বিশ্বের সর্ববৃহৎ জশনে জুলুছে ঈদ-এ-মিলাদুন্নবী (দ.)- এর নেতৃত্ব দিতে আজ শনিবার সন্ধ্যায় চট্টগ্রামে আসছেন আওলাদে রাসূল, পীরে বাঙাল, হুজুর কেবলা আল্লামা সৈয়্যদ মুহাম্মদ সাবির শাহ্ (মা.জি.আ)। এটি দৈনিক আজাদীর খবর।
পত্রিকাটির খবরে বলা হয়…
আগামী ১২ রবিউল আউয়াল, ১৬ সেপ্টেম্বর সোমবার বিশ্বের সর্ববৃহৎ জশনে জুলুছে ঈদ-এ-মিলাদুন্নবী (দ.)- এর নেতৃত্ব দিতে আজ শনিবার সন্ধ্যায় চট্টগ্রামে আসছেন আওলাদে রাসূল, পীরে বাঙাল, হুজুর কেবলা আল্লামা সৈয়্যদ মুহাম্মদ সাবির শাহ্ (মা.জি.আ)। তাঁর সাথে আরও আছেন আওলাদে রাসূল, সাহেবজাদা সৈয়্যদ মুহাম্মদ কাসেম শাহ্ (মা.জি.আ)। তাঁদের সফরসঙ্গী হিসেবে রয়েছেন আনজুমান ট্রাস্ট নেতৃবৃন্দ।
উল্লেখ্য, এর আগে গত ১২ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার রাতে তাঁরা ঢাকায় আসেন এবং গতকাল শুক্রবার ঢাকায় অনুষ্ঠিত জশনে জুলুছে ঈদ-এ- মিলাদুন্নবী (দ.)-তে নেতৃত্ব দেন পীর সাবির শাহ (মা.জি.আ)। প্রধান মেহমান ছিলেন সাহেবজাদা সৈয়্যদ মুহাম্মদ কাসেম শাহ্ (মা.জি.আ)। এতে লক্ষ লক্ষ আশেকে রাসূলের ঢল নেমেছিল। আজ শনিবার বাদ মাগরিব চট্টগ্রাম ষোলশহরস্থ জামেয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া কামিল মাদ্রাসা ময়দানে পবিত্র গেয়ারভী শরীফে সভাপতিত্ব করবেন পীর সাবির শাহ্ (মা.জি.আ), প্রধান অতিথি থাকবেন সাহেবজাদা সৈয়্যদ মুহাম্মদ কাসেম শাহ্ । আল্লাহ-রাসূল ও হযরাতে মাশায়েখ কেরামের সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষে ১২ রবিউল আউয়ালের জশনে জুলুছে ও পবিত্র গেয়ারভী শরীফে অংশগ্রহণের জন্য কেন্দ্রীয় আনজুমান ট্রাস্টের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মহসিন ও সেক্রেটারী জেনারেল মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন উম্মতে মুহাম্মাদী ও সিলসিলার আশেকদের অনুরোধ জানিয়েছেন । প্রেস বিজ্ঞপ্তি
বন্ধ হয়ে গেল চট্টগ্রাম-কলকাতা রুটের শেষ ভরসা ইউএস-বাংলা
বন্ধ হয়ে গেছে চট্টগ্রাম থেকে কলকাতা রুটে চলাচলকারী একমাত্র ফ্লাইট ইউএস-বাংলা এয়ার- লাইন্স । অতি সম্প্রতি বেসরকারি এ বিমান সংস্থাটি আলোচ্য রুটে তাদের ফ্লাইট কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়। এটি দৈনিক পূর্বকোণের খবর।
পত্রিকাটির খবরে বলা হয়…
বন্ধ হয়ে গেছে চট্টগ্রাম থেকে কলকাতা রুটে চলাচলকারী একমাত্র ফ্লাইট ইউএস-বাংলা এয়ার- লাইন্স । অতি সম্প্রতি বেসরকারি এ বিমান সংস্থাটি আলোচ্য রুটে তাদের ফ্লাইট কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়। চার বছর আগেও রুটটিতে প্রতিদিনই ইউএস- বাংলাসহ চারটি বিমান সংস্থার ফ্লাইট চলাচল করতো ।
ফ্লাইট বন্ধ হওয়ার কারণ হিসেবে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের পক্ষ থেকে জানানো হয়, যাত্রী সংকটের কারণে এ রুটে ফ্লাইট বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। এরজন্য ভিসা না পাওয়ার বিষয়টি প্রধান কারণ । যদিও পরবর্তীতে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে আবারও কলকাতায় ফ্লাইট চালু করা হবে বলে জানানো হয়।
সংশ্লিষ্টরা জানান, চট্টগ্রাম থেকে কলকাতার সঙ্গে আকাশপথে যাতায়াতে করোনা মহামারীর আগেও দেশি-বিদেশি আন্তর্জাতিক চারটি ফ্লাইট চলাচল করত। এরমধ্যে রাষ্ট্রীয় বিমান সংস্থা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স, বেসরকারি ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স, রিজেন্ট এয়ার এবং আন্তর্জাতিক বিমান সংস্থা স্পাইস জেট তাদের ফ্লাইট পরিচালনা করত। এদেরমধ্যে রিজেন্ট এয়ারের কার্যক্রম পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। বাকি তিনটি ফ্লাইট নিয়মিত চললেও হঠাৎ বন্ধ হয় বিমান বাংলাদেশের ফ্লাইট চলাচলও। করোনার পরবর্তীতে ভারতীয় বিমান স্পাইস জেট কিছুদিন পরিচালনা করে তাদের কার্যক্রমও বন্ধ করে দেয়। এরপর টানা একচেটিয়া ফ্লাইট পরিচালনা করে আসছে ইউএস- বাংলা। প্রতিদিন একটি করে চট্টগ্রাম-কলকাতা এবং কলকাতা-চট্টগ্রাম ফ্লাইট পরিচালনা করতো একমাত্র বিমানটি। কিন্তু সেটিও এখন বন্ধ ।
ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) মো. কামরুল ইসলাম পূর্বকোণকে বলেন, ‘ট্যুরিস্ট ভিসা পুরোপুরি বন্ধ । অন্য ভিসাও বন্ধ রয়েছে। সীমিত আকারে ভিসা কার্যক্রম চালু হলেও ভিসাপ্রাপ্তির সংখ্যা অনেক কমে গেছে। যার কারণে যাত্রী পাওয়া যাচ্ছে না। এ কারণে চট্টগ্রাম-কলকাতা রুটে ফ্লাইট বন্ধ রাখা হয়েছে।’
চট্টগ্রাম-কলকাতা রুট ছাড়াও ইউএস-বাংলা ঢাকা থেকে ভারতে ফ্লাইট সংখ্যা কমিয়ে দিয়েছে উল্লেখ করে মো. কামরুল ইসলাম বলেন, কলকাতা রুটে ঢাকা ও চট্টগ্রাম থেকে সপ্তাহে ২১টি ফ্লাইট পরিচালনা করত। বর্তমানে ছয়টি ফ্লাইট পরিচালনা করছে। চেন্নাই রুটে সপ্তাহে ১১টি ফ্লাইট চলাচল করলেও তা কমিয়ে পাঁচ-এ নামানো হয়েছে। সামনে যদি আরও যাত্রী কমতে থাকে, তাহলে অনেক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে।
উল্লেখ্য, গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পরপর ভিসা কার্যক্রম বন্ধ রাখে ভারত। এরপর সীমিত আকারে ভিসা কার্যক্রম চালু করে। সম্প্রতি ভারত সরকার শুধু মেডিকেল ও শিক্ষার্থীদের জন্য সীমিত পরিসরে ভিসা কার্যক্রম শুরু করেছে। এ অবস্থায় যারা শুধু ভ্রমণ কিংবা অন্য কাজে দেশটিতে যাওয়ার পরিকল্পনা করেছিলেন, তারা বঞ্চিত হচ্ছেন। এ কারণে ফ্লাইটগুলোতে যাত্রীর সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে কমে গেছে।
চাটগাঁর চোখ ডেস্ক