শনিবার, ২৫ জানুয়ারি ২০২৫

দৈনিক খবর

চট্টগ্রামের পত্রিকা (২৪ জুন, ২০২৪) : 

আর কত প্রাণ হারালে খুলবে কালুরঘাট সেতু দৈনিক পূর্বকোনের শিরোনাম এটি। পত্রিকাটির খবরে বলা হয় 

সংস্কার কাজের জন্য প্রায় ১০ মাস ধরে বন্ধ রয়েছে কালুরঘাট সেতু। যানবাহন ও মানুষ পারাপারে বিকল্প হিসেবে ফেরি সার্ভিস চালু রয়েছে। এ ফেরি সার্ভিস নিয়ে মানুষের দুর্ভোগ – দুর্দশার যেন অন্ত নেই। জোয়ারের সময় ডুবে যায় ফেরির বেইলি ব্রিজ ও এপ্রোচ সড়ক। তখন অপেক্ষার প্রহর গুণতে হয় ভাটার জন্য। চরম ঝুঁকি নিয়ে নৌকায় চলাচল করতে বাধ্য হন যাত্রীরা। এদিকে, দুর্ভোগের সঙ্গী ফেরি চালু হওয়ার পর ইতিমধ্যেই দুর্ঘটনায় কলেজছাত্রীসহ দুই জন মারা যান। হৃদয়বিদারক এসব মৃত্যুর ঘটনায় শোকাহত বোয়ালখালীবাসী। গত শনিবার নৌকায় নদী পারাপারের সময় ফেরির সঙ্গে নৌকার ধাক্কা খেয়ে নদীতে তলিয়ে যান আশরাফ উদ্দিন কাজল নামে এক ব্যক্তি। গতকাল (রবিবার) কাজলের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। সজ্জন ও সকলের প্রিয়মুখ কাজলের মৃত্যুর ঘটনার পর ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন বোয়ালখালীবাসী। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ক্ষোভ প্রকাশ করেন হাজার হাজার মানুষ। বেশির ভাগ মানুষের ক্ষোভ ছিল কালুরঘাট সেতু নিয়ে। বোয়ালখালীবাসীর অভিশাপখ্যাত কালুরঘাট সেতুর সংস্কার কাজে দীর্ঘসূত্রতা। সেতুর পাশে মানুষের হাঁটার জন্য ওয়াকওয়ে নির্মিত হলেও এখনো উন্মুক্ত করা হয়নি। ফেরি সার্ভিস নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে অবর্ণনীয় দুর্ভোগ সহ্য করে আসছেন এলাকাবাসী। ঈদের আগে ওয়াকওয়ে উন্মুক্ত করার আশ্বাস দিয়েছিলেন জনপ্রতিনিধিরা। কিন্তু ইতিমধ্যে দুটি ঈদ চলে যাওয়ার পরও উন্মুক্ত না হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন এলাকাবাসী। নাম প্রকাশ না করার শর্তে তিন ব্যক্তি বলেন, ‘সাবেক সংসদ সদস্য মইনউদ্দিন খান বাদল ও মোছলেম উদ্দিন আহমদের মৃত্যুর পর বোয়ালখালীবাসীর দুঃখ-দুর্দশার কথা বলবেন, এমন একজন যোগ্য নেতার অভাব সৃষ্টি হয়েছে। ১০ মাস ধরে ফেরি সার্ভিস নিয়ে মানুষ অকল্পনীয় দুর্ভোগ-দুর্দশা ভোগ করছেন। কোন জনপ্রতিনিধি ও রাজনৈতিক নেতা এ নিয়ে উচ্চবাচ্য করেননি।’ গত ২৯ এপ্রিল ফেরিঘাটে টেম্পোর ধাক্কায় মারা গিয়েছিলেন কলেজশিক্ষার্থী ফাতেমা তুজ জোহরা (১৮)। ফেরি সার্ভিস নিয়ে এসব বেদনাদায়ক-মর্মন্তুদ দুর্ঘটনার পরও হুঁশ আসছে না সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের। ২০২৩ সালের ১ আগস্ট থেকে সংস্কারের জন্য যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে কালুরঘাট সেতুতে। যানবাহন চলাচলে বিকল্প হিসেবে নদীতে ফেরি সার্ভিস চালু করেছে সওজ । হঠাৎ উধাও মৃত্যু সওয়ারি : গত শনিবার দুর্ঘটনার পর থেকে ফেরিঘাট থেকে উধাও হয়ে গেছে নৌকা। গতকাল দেখা যায়, দুপুর ২ টায় জোয়ারের পানিতে ডুবে যায় ফেরির বেইলি ব্রিজ ও এপ্রোচ সড়ক। এসময় যানবাহন পারাপারে বিঘ্ন ঘটে হাঁটুসমান পানি মাড়িয়ে ফেরিতে পারাপার হয় যাত্রীরা। স্থানীয় সূত্র জানায়, ছোট আকারের নৌকায় ঝুঁকি নিয়ে ২০-৩০ জন করে যাত্রী। পারাপার করানো হয়। মাঝিদের আয়ের অর্ধেক টাকা ভাগ নেয় ইজারাদাররা। সওজের তদারকির অভাব ও ইজারাদারের খামখেয়ালির কারণে প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনা লেগে রয়েছে বলে জানান যাত্রীরা।

 

 

কমিটিহীন নগর বিএনপি প্রকাশ্যে এল নেতৃত্বের দ্বন্দ্ব দৈনিক আজাদীর শিরোনাম এটি পত্রিকাটির খবরে বলা হয় 

নগর বিএনপিতে নেতৃত্বের দ্বন্দ্ব দীর্ঘদিনের। অবশ্য তা প্রকাশ্যে না এনে দলের যে কোনো কর্মসূচি একসঙ্গে পালন করতেন সাংগঠনিক কমিটির নেতৃবৃন্দ। এতে নগরের নেতৃবৃন্দের ‘ঐক্য’ নিয়ে সুনাম ছিল কেন্দ্রে। তবে এবার ফাটল ধরেছে সেই ঐক্যে। একই সঙ্গে প্রকাশ্যে এসেছে নেতৃবৃন্দের দ্বন্দ্বও । বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় গতকাল রোববার দোয়া মাহফিলের কর্মসূচি ছিল সারা দেশে। তবে নগরে দুটি ব্যানারে পালিত হয়েছে এ কর্মসূচি। এর মধ্যে চকবাজারের একটি কমিউনিটি সেন্টারে ‘নগর বিএনপি’ এবং আমানত শাহ (রহ.) এর মাজারে ‘সাংগঠনিক পুনর্গঠন টিম’-এর ব্যানারে এ কর্মসূচি পালিত হয়। এর মধ্য দিয়ে নগর বিএনপির দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে এসেছে বলে মনে করেন দলটির বেশিরভাগ নেতাকর্মী। চকবাজারে পালিত হওয়া কর্মসূচিতে বিলুপ্ত কমিটির আহ্বায়ক ডা. শাহাদাত হোসেন, সদস্য সচিব আবুল হাশেম বক্কর ও সাবেক বেশ কয়েকজন যুগ্ম আহ্বায়কসহ থানা কমিটির নেতাকর্মীরা অংশ নেন। অপরদিকে আমানত শাহ মাজারে পালিত হওয়া কর্মসূচিতে বিলুপ্ত কমিটির সদস্য এরশাদ উল্লাহ ও যুগ্ম আহ্বায়ক নাজিমুর রহমানসহ বেশ কয়েকজন নেতাকর্মী অংশ নেন বলে তাদের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় । ১৩ জুন দিবাগত রাতে বিলুপ্ত করা হয় নগর বিএনপির সাংগঠনিক কমিটি। যেকোনো মুহূর্তে নতুন কমিটি ঘোষণা করবে কেন্দ্র। নতুন কমিটিতে পদ পতে পারেন এমন আলোচনায় আছেন বিলুপ্ত কমিটির সদস্য এরশাদ উল্লাহ, যুগ্ম আহ্বায়ক এস এম সাইফুল আলম, নাজিমুর রহমান ও সদস্য আহমেদুল আলম চৌধুরী রাসেল । সম্ভাবনা আছে শাহাদাত-বক্করকে পুনর্বহালের। এদিকে ২০২২ সালের ২১ মার্চ নগরের আওতাধীন থানা ও ওয়ার্ড কমিটি গঠনে পৃথক পাঁচটি উপ-কমিটি করে দেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপার্সন তারেক রহমান। মূলত ওই উপ-কমিটিই সাংগঠনিক পুনর্গঠন টিম বলে পরিচিত। বিলুপ্ত কমিটির চীর যুগ্ম আহ্বায়ক ও এক সদস্যের নেতৃত্বে গঠিত ওই টিমের নেতৃত্বে ছিলেন এস এম সাইফুল আলম, এম এ আজিজ, কাজী বেলাল, নাজিমুর রহমান ও এরশাদ উল্লাহ। তবে গতকাল পুনর্গঠন টিমের ব্যানারে আয়োজিত দোয়া মহফিলে অংশ নেননি এম এ আজিজ ও সাইফুল আলম। এর মধ্যে এম এ আজিজ শারীরিকভাবে অসুস্থ। মোবাইল ফোনে সাইফুল আলম আজাদীকে বলেন, বর্তমানে দেশের বাইরে আছি । তাছাড়া এ বিষয়ে আমি অবগত ছিলাম না। জানা গেছে, ২০২২ সালে পুনর্গঠন টিমকে তদারকির জন্য একটি কমিটি করা হয়। ওই কমিটির প্রধান বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আহমেদ আজম খান। তাকে সহযোগিতা করার জন্য কয়েকজনকে সদস্য করা হয়। এরা হচ্ছেন ডা. শাহাদাত হোসেন, আবুল হাশেম বক্কর, তৎকালীন যুগ্ম আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট আবদুস সাত্তার, সৈয়দ আজম, এস কে খোদা তোতন, বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবের রহমান শামীম এবং নগর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক একরামুল করিম। আমানত শাহ’র মাজারে অনুষ্ঠিত দোয়া মাহফিলে এস কে খোদা তোতন ও অ্যাডভোকেট আবদুস সাত্তার অংশ নেন । ডা. শাহাদাত হোসেন আজাদীকে বলেন, নতুন কমিটি না হওয়া পর্যন্ত কেন্দ্র থেকে আমাদের সব কাজ করে যেতে বলেছেন। চট্টগ্রামে আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট আয়োজন করা হবে । বর্তমানে কমিটি না থাকায় এ ফুটবল টুর্নামেন্ট অন্য কাউকে দিয়ে পরিচালনার জন্য বলেছিলাম কেন্দ্রকে। কিন্তু সেখান থেকে বলা হলো, যেহেতু কমিটি হয়নি তাই সব কাজ আমাদের করতে হবে। এরই ধারাবাহিকতায় ম্যাডামের সুস্থতা কামনায় আমরা দোয়া মাহফিলের আয়োজন করেছি। প্রায় সবাই উপস্থিত ছিলেন এখানে। পুনর্গঠন টিমের ব্যানারে আলাদা কর্মসূচি পালন প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ওখানে যাদের নাম দেখছি তাদের আন্দোলন-সংগ্রামেও দেখিনি। থাকতে পারত। তাছাড়া এখন তো আর পুনর্গঠনের বিষয় নেই, তাই ওই কমিটির কার্যক্রমও তো থাকার কথা না। এই পুনর্গঠন টিম যেহেতু অ্যাক্টিভ ছিল না তাই তারাও নগর বিএনপির কমিটি না হওয়া পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে থাকতে পারত। ডা. শাহাদাত অভিযোগ করেন, নগর বিএনপিতে কোনো সময় গ্রুপিং ছিল না। সবাই মিলেমিশে কাজ করত। কিন্তু বছর দুয়েক আগে ঢাকা থেকে বিশেষ কাউকে দায়িত্ব দেওয়ার পর বিভক্তি চোখে পড়েছে। পুনর্গঠন টিমের ব্যানারে দোয়া মাহফিলে অংশ নেওয়া নাজিমুর রহমান আজাদীকে বলেন, বর্তমানে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির কমিটি নেই। আবার সাংগঠনিক পুনর্গঠন টিম বাতিল বা স্থগিত করেনি। ওই হিসেবে পুনর্গঠন টিমের ব্যানারে আমরা ম্যাডামের সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল করেছি। আলাদা কর্মসূচি পালনের মধ্য দিয়ে নিজেদের মধ্যে কোনো গ্রুপিং সৃষ্টি হয়েছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, না, এখানে গ্রুপিংয়ের কিছু নেই। একই দোয়া মাহফিলে অংশ নেওয়া কাজী বেলাল আজাদীকে বলেন, যেহেতু নগরে কমিটি নেই এবং অথরাইজড পার্সনও নেই, তাই পুনর্গঠন টিমের ব্যানারে দোয়া মাহফিল করেছি। কেন্দ্রের নির্দেশনা হচ্ছে দোয়া মাহফিল করা। সেই হিসেবে আমরাও করেছি। এখানে কোনো রাজনীতি ছিল না। আসলে যে যেভাবে পারে নেত্রীর সুস্থতার জন্য দোয়া করা উচিত। এ বিষয়ে জানার জন্য একাধিকবার কল দিলেও রিসিভ করেননি বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবের রহমান শামীম। জানা গেছে, ২০২২ সালে গঠিত পুনর্গঠন টিম ও তদারক কমিটি উভয়কে ৯০ দিনের সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়। নির্ধারিত এ সময়ের মধ্যে তাদের ৭৭০টি কেন্দ্র কমিটি (ভোট কেন্দ্র), ১৫টি থানা ও আওতাভুক্ত ওয়ার্ডে সম্মেলনের মাধ্যমে সাংগঠনিক কমিটি করার নির্দেশনা ছিল।

 

 

কক্সবাজার স্পেশাল ট্রেনের সময় বাড়ল এক মাসদৈনিক সুপ্রভাতে শিরোনাম এটি পত্রিকাটির খবরে বলা হয় 

১২ জুন থেকে দ্বিতীয় দফায় চট্টগ্রাম-কক্সবাজার বিশেষ ট্রেন সার্ভিস শুরু হয়। সোমবার (২৪ জুন) শেষ হয়ে যাওয়ার কথা থাকলেও জনপ্রিয় সার্ভিসটি যাত্রী চাহিদা ও আন্দোলনের মুখে এক মাস বাড়িয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। নির্ধারিত সময়ের পর আগামী ২৫ জুন থেকে ২৪ জুলাই পর্যন্ত বিশেষ ট্রেন হিসেবে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটে যাত্রী পরিবহন করবে কক্সবাজার স্পেশাল । রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, এর আগে রোজার ঈদেও আগে ৮ এপ্রিল থেকে চট্টগ্রাম- কক্সবাজার স্পেশাল ট্রেনটি যাত্রীবাহী ট্রেন চালু করে। সাময়িক এই ট্রেনটি যাত্রী চাহিদা বেশি হওয়ায় চালু রাখা হয়। পরবর্তীতে ৫২দিন যাত্রী পরিবহনের পর এটি ক্রু ও ইঞ্জিন সংকটের অযুহাত দেখিয়ে ৩০ মে থেকে সার্ভিসটি বন্ধ করে দেয় রেলওয়ে। সর্বশেষ কোরবানির ঈদের আগে ১২ জুন থেকে ঈদ স্পেশাল হিসেবে ট্রেনটি ফের চালু করা হলেও আজ ২৪ জুন পর্যন্ত চলাচলের কথা ছিল। কিন্তু যাত্রী চাহিদা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজারসহ বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির দাবির প্রেক্ষিতে ট্রেনটির সার্ভিস এক মাস অর্থাৎ আগামী ২৪ জুলাই পর্যন্ত বর্ধিত করেছে রেলওয়ে। রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের প্রধান পরিচালন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, সময় বর্ধিত করা স্পেশাল ট্রেনটির র‍্যাক কম্পোজিশন ১০/২০ থেকে বাড়িয়ে ১৬/৩২ করায় মোট আসন সংখ্যা হবে ৭৪৩টি পূর্বাঞ্চলের সহকারী প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা (প্যাসেঞ্জার) কামাল আখতার হোসেন স্বাক্ষরিত জরুরি এই কন্ট্রোল অর্ডারটি পূর্বাঞ্চলের বিভাগীয় রেলওয়ে ম্যানেজারকে (ডিআরএম) জানিয়ে দেয়া হয়েছে। এর আগে চট্টগ্রামে রোববার দুপুরে কক্সবাজার স্পেশাল ট্রেনের সার্ভিস স্থায়ীকরণের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছে সচেতন নাগরিক সমাজ- চট্টগ্রাম-কক্সবাজার। পাশাপাশি একই দিন দুপুরে রেলভবনে বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক ও চট্টগ্রামের সিআরবিতে পূর্বাঞ্চলের প্রধান বাণিজ্যিক কর্মকর্তার কাছে কক্সবাজার স্পেশাল ট্রেনের সার্ভিস স্থায়ীকরণের দাবিতে স্মারকলিপি দিয়েছে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি। ট্রেনটি স্থায়ী করা না হলে আগামী ২৫ জুন থেকে ঢাকা- কক্সবাজার গামী ট্রেনের সার্ভিস বন্ধ করে দেয়ার হুঁশিয়ারি দেয় সচেতন নাগরিক সমাজ-চট্টগ্রাম-কক্সবাজারের নেতৃবৃন্দ।

 

সর্বশেষ

এই বিভাগের আরও খবর