চট্টগ্রামের পত্রিকা (২৩ জুন, ২০২৪) :
নগরে ভূ-গর্ভস্থ বর্জ্য সংরক্ষণাগার নির্মাণে ছয়টি স্থান চূড়ান্ত। দৈনিক আজাদীর শিরোনাম এটি। পত্রিকাটির খবরে বলা হয়–
নগরে ভূ-গর্ভস্থ বর্জ্য সংরক্ষণাগার নির্মাণে ছয়টি স্থান চূড়ান্ত করেছে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন (চসিক)। ‘সেকেন্ডারি ট্রান্সফার স্টেশন’ (এসটিএস) হিসেবে ব্যবহার হবে এসব বর্জ্য সংরক্ষণাগার। এসটিএসগুলো নির্মাণে আগামী এক মাসের মধ্যে দরপত্র আহ্বান করার কথা রয়েছে। প্রতিটি এসটিএস নির্মাণে আড়াই থেকে তিন কোটি টাকা খরচ হতে পারে। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনও ১৫টি ভূ-গর্ভস্থ এসটিএস নির্মাণ প্রক্রিয়া শুরু করেছে। বর্তমানে নগরে ৭টি এসটিএস আছে। তবে এর একটিও ভূ-গর্ভস্থ নয়। নগরে ভূ-গর্ভস্থ এসটিএস নির্মাণে চূড়ান্ত করা স্থানগুলো হচ্ছে- মহাজন ঘাটা, জিএম গেইট, নয়া বাজার মোড়, আলমাস মোড় এবং ২ নম্বর গেইট। এছাড়া জিইসি কনভেনশন হলের পেছনে অথবা নূর আহমদ সড়কে বিএনপির অফিসের সামনে বর্তমানে যেখানে ময়লা সংরক্ষণ করা হয় তার কোনো একটিতে এই এসটিএস নির্মাণ করা হবে। সংশ্লিষ্টরা জানান, ভূ-গর্ভস্থ এসটিএস যখন ৮০ শতাংশ পূর্ণ হবে তখন অটো নোটিফিকেশন (স্বয়ংক্রিয় বার্তা) আসবে। তাছাড়া হাইড্রোলিক প্রেসারের মাধ্যমে ময়লাকে সংকোচন করে অর্ধেক হয়ে যাবে। অর্থাৎ ১০ টন ময়লা ফেললে সংরক্ষণ করলে তা ৫ টন হয়ে যাবে। এতে একই স্থানে আগের তুলনায় দ্বিগুণ বর্জ্য সংগ্রহ করা যাবে। একইসঙ্গে এসটিএস থেকে ল্যান্ডফিলে নেয়ার ক্ষেত্রে চসিকের ময়লা পরিবহন খরচও কমে আসবে। সিটি মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী আজাদীকে বলেন, ভূ- গর্ভস্থ এসটিএসগুলোতে সংরক্ষিত বর্জ্য চোখে দেখা যাবে না এবং আশেপাশে দুর্গন্ধও ছড়াবে না। ছযটি স্থান চূড়ান্ত করার বিষয়টি নিশ্চিত করে সিটি মেয়রের একান্ত সচিব আবুল হাশেম আজাদীকে বলেন, আগামী এক মাসের মধ্যে দরপত্র আহবান করা হবে। চসিক সূত্রে জানা গেছে, ফিনল্যান্ডের হাবা গ্রুপ গত বছরের আগস্ট মাসে চসিককে ভূ-গর্ভস্থ এসটিএস সরবরাহের প্রস্তাব দেয় । এরপর নভেম্বর মাসে “হাবা-আন্ডারগ্রাউন্ড ওয়েস্ট স্টোরেজ সিস্টেম’ এর আমন্ত্রণে ফিনল্যান্ড সফর করেন মেয়র। সেখানে তিনি ভূ-গর্ভস্থ এসটিএস পরিদর্শন করে এর নানা দিক খতিয়ে দেখেন । জাইকার তথ্য অনুযায়ী, নগরের ৪১ ওয়ার্ডে দৈনিক ৩ হাজার টন বর্জ্য উৎপাদিত হয়। এর মধ্যে ১ হাজার ৮৩০ টন গৃহস্থালি, ৫১০ টন সড়ক ও অবকাঠামোগত এবং ৬৬০ টন মেডিকেল বর্জ্য । উৎপাদিত বর্জ্যের মধ্যে কর্পোরেশন সংগ্রহ করে দুই হাজার টন। বাকি বর্জ্য নালা-নর্দমা, খাল-বিল, নদী ও উন্মুক্ত স্থানে পড়ে থাকে। এছাড়া ২০২২ সালের আগস্ট থেকে ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বর্জ্য নিয়ে সমীক্ষায় চালায় ‘জেএফই ইঞ্জিনিয়ারিং কর্পোরেশন’ এবং ‘ইয়চিও ইঞ্জিনিয়ারিং কর্পোরেশন’। এতে বলা হয় নগরে প্রতিদিন গড়ে দুই হাজার ১০০ টন বর্জ্য উৎপাদন হয় । যার ৬৮ শতাংশই খাদ্য সংশ্লিষ্ট। চসিক সূত্রে জানা গেছে, বাসা-বাড়ি বা উৎস থেকে সংগৃহীত বর্জ্য এসটিএস এ নিয়ে আসে চসিক। এরপর এসটিএস থেকে ডাম্প ট্রাকে করে হালিশহরের আনন্দবাজার ও আরেফিন নগরে অবস্থিত ল্যান্ডফিলে নিয়ে যাওয়া হয়। বর্তমানে চান্দগাঁও ওয়ার্ডের এফআইডিসি রোড, লালখান বাজার ওয়ার্ডের টাইগারপাস, পশ্চিম মাদারবাড়ি ওয়ার্ডের বরিশাল কলোনি, উত্তর কাট্টলী ওয়ার্ডের সাগরিকা, হালিশহর মুনিরনগর ওয়ার্ডের পোর্ট কানেকটিং রোডের পোর্ট মার্কেট, দক্ষিণ পতেঙ্গা ওয়ার্ডের বিমানবন্দর সড়কের বিজয় নগর বা ১৫ নম্বর এলাকায় এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) অর্থায়নে ৬টি এবং চান্দগাঁও এক কিলোমিটার ফ্লাইওভারের নিচে চসিকের নিজস্ব অর্থায়নে নির্মিত একটি এসটিএস আছে। অবশ্য বর্তমানে এসটিএস এর বাইরে নগরে শতাধিক উন্মুক্ত স্থান রয়েছে যেখানে বাসা-বাড়ি থেকে সংগৃহীত বর্জ্য এনে সাময়িকভাবে রাখে চসিক। অবশ্য অনেকগুলো স্পটে বর্জ্য রাখার কন্টেনারও রাখা আছে। এরপরও উন্মুক্ত স্থানে বর্জ্য সংরক্ষণ করায় দুর্গন্ধ ছড়ায় আশেপাশে। এতে পথচারীদের ভোগান্তির পাশাপাশি শহরে সৌন্দর্যহানিও ঘটে। এ অবস্থায় ভূ-গর্ভস্থ এসটিএস স্থাপনের ফলে উন্মুক্তভাবে ময়লা রাখার স্থানের সংখ্যাও কমে আসবে। একইসঙ্গে পরিবেশবান্ধব বর্জ্য ব্যবস্থপনার ফলে আসবে শৃঙ্খলা।
উত্তাপ ছড়িয়ে কমছে কাঁচা মরিচের দাম। দৈনিক আজাদীর শিরোনাম এটি। পত্রিকাটির খবরে বলা হয়–
একদিনে কমল কেজিতে ৫০ টাকা নিয়মিত বাজার মনিটরিংয়ের দাবি ভোক্তাদের।
সরবরাহ সংকটের অজুহাতে গত সপ্তাহে কাঁচা মরিচের দাম লাগামহীন হয়ে পড়ে। তবে গত দুইদিন ধরে পাইকারী ও খুচরা উভয় পর্যায়ে কাঁচা মরিচের দাম কমছে। গতকাল নগরীর বিভিন্ন সবজির বাজারে কাঁচা মরিচের কেজি বিক্রি হয়েছে ২৪০ থেকে ২৫০ টাকা পর্যন্ত। একদিনের ব্যবধানে কেজিতে কাঁচা মরিচের দাম ৫০ টাকা পর্যন্ত কমেছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। নগরীর কাজীর দেউরি বাজারে কাঁচা মরিচ কিনতে আসা ক্রেতা আরিফুর রহমান বলেন, প্রতিটি নিত্যপণ্যের দাম বলতে গেলে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। কাঁচা মরিচ নিয়ে সিন্ডিকেট হচ্ছে। গত দেড় দুই বছর আগেও কাঁচা মরিচের দাম কেজিতে হাজার টাকা ছুঁই ছুঁই হয়। তবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রচার ও প্রকাশিত হওয়ায় দাম এখন কিছুটা কমছে। তবে এটি ঠিক, বাজারে প্রশাসনের নিয়মিত অভিযানও নেই। প্রশাসন কেবল রমজান মাস এলে অভিযানে নামে। বাকি ১১ মাস বলতে গেলে কোনো খবর থাকে না। রেয়াজুদ্দিন বাজারের পাইকারি কাঁচা মরিচ বিক্রেতা ইসমাইল হোসেন আজাদীকে বলেন, চট্টগ্রামের বাজারে পাবনা থেকে সবচেয়ে বেশি কাঁচা মরিচ আসে। কিন্তু গত এক মাস ধরে কাঁচা মরিচের সরবরাহ অস্বাভাবিকভাবে কমে গেছে। শুনেছি পাবনাতে খরা এবং অতি বৃষ্টির কারণে মরিচ গাছগুলো মরে যাওয়ায় কাঁচা মরিচের উৎপাদন ব্যাহত হয়। কাঁচা মরিচের উৎপাদন চার ভাগের এক ভাগে নেমে আসে। তবে এখন সরবরাহ কিছুটা বাড়ার কারণে গত দুদিনের ব্যবধানে মরিচের দাম নিম্নমুখী রয়েছে। পাইকারীতে আজকে (গতকাল) প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ বিক্রি হয়েছে ২২০ থেকে ২৩০ টাকায়। কাজীর দেউরি বাজারের কাঁচা মরিচ বিক্রেতা মোহাম্মদ আজম বলেন, পাইকারী বাজারে কাঁচা মরিচের সরবরাহ কমার কারণে কোরবানির আগে কাঁচা মরিচের দাম কেজি ৪০০ টাকা পর্যন্ত উঠে। এখন গত কয়েকদিন ধরে সরবরাহ বাড়ার কারণে দামও কমছে । আমরা পাইকারী বাজার থেকে অল্প অল্প কাঁচা মরিচ এনে বিক্রি করছি। শুনেছি, তীব্র গরম এবং কয়েক দিনের বৃষ্টিতে কাঁচা মরিচের ফুল নষ্ট হয়ে গেছে। তাতে উৎপাদনও অনেক কম হচ্ছে, যার কারণে মরিচের দাম ঊর্ধ্বমূখী ছিল। কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) চট্টগ্রাম বিভাগীয় সভাপতি এসএম নাজের হোসাইন আজাদীকে বলেন, কাঁচা মরিচ এমন কোনো অত্যাবশকীয় পণ্য না। তারপরও লাফিয়ে লাফিয়ে এই পণ্যটির দাম বেড়েছে। গত বছরও একবার কাঁচা মরিচের দাম ৪০০ টাকা ছাড়িয়ে যায়। বাজার নিয়ন্ত্রণে নিত্যপণ্যের বাজারে নিয়মিত অভিযান চালাতে হবে ।
চট্টগ্রামে মজুদ ৮শ’এন্টিভেনম। দৈনিক পূর্বকোনের শিরোনাম এটি। পত্রিকাটির খবরে বলা হয়–
চট্টগ্রামসহ সারাদেশেই আতঙ্ক আর উদ্বেগ দেখা দিয়েছে রাসেলস ভাইপার সাপ ঘিরে। ইতোমধ্যে রাসেলস ভাইপারসহ সাপে কাটা রোগীদের চিকিৎ- সায় সব ধরনের প্রস্তুতিও নিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ। এরমধ্যে প্রতিটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মজুদ করা হয়েছে এন্টিভেনম। বর্তমানে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ চট্টগ্রামে ৮০০ ভায়াল এন্টিভেনম মজুদ রয়েছে বলে জানিয়েছেন সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইলিয়াছ চৌধুরী। চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইলিয়াছ চৌধুরী বলেন, ‘চট্টগ্রামের সকল উপজেলায় সাপে কাটা রোগীদের চিকিৎসা সুবিধা পূর্ণাঙ্গভাবে চালু রয়েছে। প্রতিটি উপজেলাসহ অন্যান্য সেন্টারগুলোতে সাপে কাটা রোগীদের চি কিৎসায় যথেষ্ট এন্টিভেনম মজুদ আছে। সবমিলিয়ে ৮০০ ভায়াল এন্টিভেনম মজুদ রয়েছে। কাউকে সাপে কাটলে কোথাও না গিয়ে সরাসরি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গেলেই চিকিৎসা পাবেন। খবর নিয়ে জানা গেছে, আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২০ ভায়াল, ফটিকছড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৩০ ভায়াল, লোহাগাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৩০ ভায়াল, সীতাকুণ্ড উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২০ ভায়াল, সাতকানিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২০ ভায়াল, বাঁশখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৫০ ভায়াল, সন্দ্বীপ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৪০ ভায়াল, হাটহাজারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৩০ ভায়াল, মিরসরাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২০ ভায়াল, বোয়ালখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২০ ভায়াল, পটিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৭০ ভায়াল, চন্দনাইশ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৩০ ভায়াল, রাউজান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২০ ভায়াল, রাঙ্গুনিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৩০ ভায়াল, সিভিল সার্জন কার্যালয়ে ৭০ ভায়াল এবং অন্যান্য সেন্টারগুলোসহ সবমিলিয়ে প্রায় ৮০০ ভায়াল এন্টিভেনম মজুদ রয়েছে। বাংলাদেশের অসংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির (এনসিডিসি) এক জরিপ অনুযায়ী দেশে প্রতিবছর প্রায় ৪ লাখ মানুষ সাপের কামড়ের শিকার হয়। এবং সাড়ে সাত হাজার মানুষ মারা যায়। অনেকে সাপের কামড়ে বেঁচে গেলেও অঙ্গহানিসহ নানা শারীরিক সমস্যায় ভোগেন। তবে দ্রুত সময়ের মধ্যে চি- কিৎসা গ্রহণ করলে এ থেকে পরিত্রাণ। পাওয়া সম্ভব।
বসতঘরে বন্যহাতির তাণ্ডব । দৈনিক সুপ্রভাতের শিরোনাম এটি। পত্রিকাটির খবরে বলা হয়–
আনোয়ারায় বসতবাড়িতে তাণ্ডব চালিয়েছে বন্যহাতির দল। এ সময় গাছপালাসহ বসতঘরের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এ ঘটনায় শনিবার (২২ জুন) ক্ষতিপূরণের জন্য ক্ষতিগ্রস্ত আবদুস শুক্কুর বাদি হয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ জমা করেছে। এর আগে শুক্রবার (২১ জুন) ভোরে উপজেলার বৈরাগ ইউনিয়নের মোহাম্মদপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। ক্ষতিগ্রস্ত আবদুস শুক্কুর বলেন, প্রতি রাতেই লোকালয়ে ঢুকে বন্যহাতি মানুষের ঘরবাড়িতে তাণ্ডব চালায়। শুক্রবার ভোরে বন্যহাতি আমার বাড়িতে ঢুকে প্রথমে গাছপালা উপড়ে ফেলে ও পরে আমার ঘর ভেঙে, ধান ও মালামাল নষ্ট করে। এতে আমার প্রায় দেড় লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। বন্যহাতি নিয়ে আমরা আতঙ্কের মধ্যে আছি। বৈরাগ ইউপি চেয়ারম্যান নোয়াব আলী বলেন, হাতির ভয়ে এলাকার লোকজনের ঘুম নেই। আজ এই বাড়ি তো কাল ওই বাড়িতে হানা দিচ্ছে হাতি। লোকজনের কষ্টের শেষ নেই । এ বিষয়ে চট্টগ্রাম দক্ষিণ বন বিভাগের অভয়ারণ্য রেঞ্জ কর্মকর্তা আনিসুজ্জামান শেখ বলেন, আনোয়ারায় হাতির আক্রমণের ঘটনাগুলো বেশ কিছু সময় ধরে চলছে। আমাদের পক্ষ থেকে চেষ্টা চলছে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ কমিয়ে আনতে। এছাড়াও ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা করা হবে।