চসিকে এক প্রকৌশলীর পদোন্নতি প্রক্রিয়ায় অনিয়মের অভিযোগ তদন্তে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
মঙ্গলবার দুপুরে নগরীর টাইগার পাসে অস্থায়ী নগর ভবনে দুদকের সহকারী পরিচালক সাঈদ মুহাম্মদ ইমরানের নেতৃত্বে এ অভিযান চালানো হয়।
দুদকের এক কর্মকর্তা বলেন এ বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের বক্তব্য নেওয়া হয়েছে এবং নথিপত্র সংগ্রহ করা হয়েছে। সব পর্যালোচনা করে দ্রুত এ বিষয়ে কমিশন বরাবর পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন দেওয়া হবে।”
সিসিসির বিদ্যুৎ বিভাগের উপ-সহকারী প্রকৌশলী রূপক চন্দ্র দাশসহ চারজনকে ২১ এপ্রিল সহকারী প্রকৌশলী হিসেবে পদোন্নতি দেওয়া হয়।
কিন্তু অভিযোগ ওঠে, ৬ মার্চ পদোন্নতির মৌখিক পরীক্ষায় তিনি পাস করেননি।
এ নিয়ে সমালোচনা শুরু হলে ১৫ মে আরেক আদেশে রূপক চন্দ্র দাশের পদোন্নতির আদেশটি বাতিল করা হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সিটি মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, “যে ইন্টারভিউ নিয়েছি আমরা তাতে তিনজনের বেশি নিতে পারিনি, তিনজনের মধ্যে সে (রূপক চন্দ্র দাশ) ছিল না। সে চার নম্বরে ছিল। আমাদের যেহেতু আরো বেশি প্রকৌশলী লাগছিল, চেয়েছিলাম একসঙ্গে চারজনকে দিয়ে দিতে।
“কিন্তু মন্ত্রণালয়ের যে রুলস আছে, তাতে তিনজনের বেশি পদোন্নতি দেওয়া যাচ্ছে না। যার কারণে আমরা একজনকে আবার বাদ দিতে বাধ্য হই।”
তবে দলীয় পরিচয়ে তাকে ফেভার করা হয়েছে বলে চসিকের একাধিক সূত্র জানায়।
চাটগাঁর চোখ/ জি ইউ / জই